• 39 people like this
  • Religion / Islamic
  • Al Quran er Alo
  • Like - Comment - Share 6 0 0
  • Like - Comment - Share 4 2 0
  • হাদীছে এসেছে, আনাস ইবনু মালিক (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছা.) বললেন, কাফিরদেরকে হাশরের মাঠে মুখের মাধ্যমে হাঁটিয়ে উপস্থিত করা হবে।
    তখন এক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! মুখের ভরে কাফিরদেরকে কিভাবে হাশরের ময়দানে উঠানো হবে? তিনি বললেন, দুনিয়াতে যে সত্তা দু’পায়ের উপর হাঁটান, তিনি কি ক্বিয়ামতের দিন মুখের ভরে হাঁটাতে পারবেন না? তখন কাতাদাহ (রা.) বললেন, আমাদের প্রতিপালকের ইয্‌যতের কসম! অবশ্যই পারবেন।
    Like - Comment - Share 2 0 0
  • https://www.youtube.com/watch?v=mGwx7UU-81k
    Like - Comment - Share 1 0 0
  • Like - Comment - Share 1 0 1
  • Like - Comment - Share 0 0 1
  • Like - Comment - Share 0 0 0
  • Like - Comment - Share 1 0 3
  • ঈমান ভঙ্গের কারন??
    আমরা সবাই সালাত, উযু, সিয়াম ভঙ্গের কারন জানি। কিন্তু ঈমান ভঙ্গের কারন কি জানি?? যেটা করলেই মুসলমানই থাকে না??
    ঈমান ভঙ্গের কারন সমূহ নিম্নরুপ::
    ০১) আল্লার সাথে শরীক করা। দলিল: তুমি আল্লার সাথে শরীক করলে তোমার আমল নিষ্ফল হয়ে যাবে--সুরা যুমার,১৮১*
    একই ভাবে আল্লাহ ব্যতীত অন্যের উপর ভরসা করা, মানত করা ইত্যাদি -----
    ...
    See More
    দলিল: -----যারা আল্লাহ ছাড়া অপরকে উপস্যরুপে গ্রহন করে রেখেছে এবং বলে যে, আমরা তাদের ইবাদত এ জন্যই করি , যেন তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেয়--সুরা যুমার-০৩* এখন যারা পীর সাহেবদের উসিলা হিসাবে মনে করে তাদের ----??
    ০৩) মুশরিকদের কাফের মনে না করা অথবা তাদের কুফরীর ব্যাপারে সন্দেহ পোষন করা অথবা তাদের কুফরী মতবাদকে সহীহ মনে করা।
    দলিল:-কেউ যদি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন চায় তা কখনো গ্রহন যোগ্য নহে-সুরা আল ইমরান-৮৫*
    ০৪) দ্বীনের যে কোন বিষয় নিয়ে বিদ্রুপ করা হাসি তামশা করা।
    দলিল:-আর তুমি যদি তাদেরকে প্রশ্ন কর অবশ্যই তারা বলবে, আমরা আলাপচারিত এবং খেল তামাশা করছিলাম। বল, আল্লাহ তার আয়াতসমূহ এবং তার রাসুলের সাথে তোমরা বিদ্রুপ করেছিল? সুতরাং কোন অজুহাত পেশ করো না। ঈমান আনার পর তোমরা পূনরায় কাফের হয়ে গিয়েছো।-সুরা তোয়াবা-৬৫-৬৬।
    ০৫) যাদু করা।
    দলিল:-তারা উভয়ই একথা না বলে কাউকে(যাদু) শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষায় পতিত হয়েছি, কাজেই তুমি কাফির হয়ো না-সুরা বাকারা-১০২-১০৩*
    ০৬) মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের পক্ষ নেয়া এবং সহযোগিতা করা।
    দলিল:- তোমাদের ভিতর যে কেউ কাফিরদেরকে বন্ধুরুপে গ্রহন করবে সে তাদেরই একজন বলে গন্য হবে। আর নিশ্চয় আল্লাহ সতপথে পরিচালনা করেন না----সুরা মায়িদা-৫১*
    ০৭) মুর্তি, প্রতিমা এবং সকল তাগুতকে সম্মান, ভক্তি এবং শ্রদ্ধা করা।
    ০৮) মুহাব্বত এবং ভালবাসার ক্ষেত্রে আল্লার সাথে কাউকে শরীক করা বা কাউকে আল্লার সমকক্ষ মনে করা।
    দলিল: আর মানুষের ভিতর এমন লোক আছে যারা আল্রার সাথে সমকক্ষ দাড় করায় এবং তাদের প্রতি তেমনি মুহব্বত বা ভালবাসা পোষন করে, যেমন ভালবাসা উচিত একমাত্র আল্লাহকে। কিন্তু যার ইমানদার আল্লার প্রতি তাদের ভালবাসা সবচেয়ে বেশি।--সুরা বাকারা-১৬৫*
    ০৯) নবী স: এর নিয়ে আসা বিধানের চেয়ে অন্য বিধান পরিপূর্ন বা উত্তম মনে করা।
    দলিল:- আজ আমি তোমাদের জন্য দ্বীনকে পরিপূর্ন করে দিলাম------সুরা মায়িদা--০৩
    ১০) আল্লার দ্বিন হতে বিমুখ হোয়া।
    দলিল:- তার চেয়ে বড় জালেম কে হতে পারে, যাকে তার রবের আয়াতসমূহ স্মরন করিয়ে দেয়া হয়েছে, অতপর সে তা থেকে বিমুখ হয়েছে এবং সে ভূলে গিয়েছে যা তার দু হাত পেশ করেছ (তার কর্মের কথা)---সুরা কাহাফ--৫৭
    মন্তব্য : প্রতিটি মুসলিম এর উচিত ঈমান বিনষ্টকারী কর্ম হতে বিরত থাকা। যে কাজ করলে ঈমান ই থাকবে না
    যে সকল কারনে ইমান নষ্ট হয় বা মানুষ ইমানদার থেকে কাফিরে পরিনত হয় সে সব কারনের মধ্যে দশটি কারন নিম্ন রুপঃ
    ১, আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ ...নিশ্চয় যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থির করে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাত হারাম করে দেন। এবং তার বাসস্থান হয় জাহান্নাম। অত্যাচারীদের কোন সাহায্যকারী নেই। [সুরা মাইদাঃ৭২]
    মৃত ব্যক্তির কাছে কিছু চাওয়া বা তাদের সাহায্য কামনা করা অথবা তাদেরকে উপহার দেওয়া ভেট দেওয়া এগুলো সবই শিরক এর অন্তর্ভুক্ত ।
    ২, আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে মধ্যস্ততাকারি রূপে কাউকে স্থাপন করা বা কাউকে মধ্যস্ততা কারি মনে করা। এবং তাদের কাছে সাহায্য চাওয়া , তাদেরকে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করা কুফর।
    ৩, যদি কোন ব্যক্তি মুশরিকিনদের কাফের মনে না করে অথবা তাদের কাফের হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করে অথবা মুশরিকিনদের পথকেই সঠিক পথ বলে মনে করে তাহলে উক্ত ব্যক্তি কাফির বলে গন্য হবে।
    ৪, যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহর রাসুল (সাঃ) এর দেখানো পথ বা সিদ্ধান্তের চেয়ে অন্য কোন পথ নির্দেশনা অথবা সিদ্ধান্তকে বেশি উত্তম মনে করে তাহলে সেই ব্যক্তি কাফির বলে গন্য হবে। এটা তাদের জন্যেও প্রযোজ্য যারা তাগুতের আইনকে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর কাছে প্রেরিত শরিয়া আইনের থেকে বেশি উত্তম মনে করে। উদাহরন সরূপ বলা যায়ঃ
    • মানুষের তৈরি আইনকে আল্লাহর প্রদত্ত শরিয়া আইনের চেয়ে উত্তম মনে করা
    • এই বিংশ শতাব্দিতে ইসলামি শাসন ব্যবস্থাকে অচল মনে করা। অথবা ইসলামকেই মুসলমানদের পিছিয়ে পরার কারন মনে করা অথবা এই মনে করা যে ইসলাম মানে শুধু আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন এছারা সর্বক্ষেত্রে ইসলামের কোন প্রয়োজন নেই।
    • অন্যায়ের জন্যে আল্লাহ যে সকল শাস্তির বিধান দিয়েছেন (উদাহরনঃ চুরি করলে হাত কেটে দেওয়া) সেগুলোকে এই সময়ের জন্যে অচল মনে করা
    • মদ , সুদ , জিনা – ব্যভিচারের মত আল্লাহর তরফ থেকে সরাসরি হারাম কাজ গুলোকে হালাল মনে করলেও মানুষ কাফির হয়ে যায়।
    ৫, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যে সকল কাজ করার হুকুম দিয়েছেন যদি কোন ব্যক্তি সে সকল কাজের একটি কেও ঘৃণা করে তাহলে তার ইমান নষ্ট হয়ে যাবে।
    আল্লাহ বলেনঃ এটা এজন্যে যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তারা তা পছন্দ করে না। অতএব, আল্লাহ তাদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন। [সুরা মুহাম্মাদঃ ৯]
    ৬, কোন ব্যক্তি যদি আল্লাহ যা নাজিল করেছেন সেই বিষয় সমূহ নিয়ে ঠাট্টা- উপহাস করে এবং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যে শাস্তি এবং পুরষ্কারের কথা বর্ননা করেছেন সেগুলোকে অবিশ্বাস করে এবং হাসির খোরাক মনে করে তাহলে তাদের ইমান ধ্বংস হয়ে যায়।
    আল্লাহ বলেনঃ “...তারা বলবে, আমরা তো কথার কথা বলছিলাম এবং কৌতুক করছিলাম। আপনি বলুন, তোমরা কি আল্লাহর সাথে, তাঁর হুকুম আহকামের সাথে এবং তাঁর রসূলের সাথে ঠাট্টা করছিলে? ছলনা কর না, তোমরা যে কাফের হয়ে গেছ ঈমান প্রকাশ করার পর।...” [সুরা তাওবাঃ৬৫-৬৬]
    ৭,যাদু টোনা করা এক ধরনের কুফরি করা। উদাহরন সরূপঃ যাদুর মাধ্যমে কোন ব্যক্তি দ্বারা এমন কাজ করিয়ে নেয়া যা সে নিজের ইচ্ছায় করতে চায় না। অথবা সামি স্ত্রি এর মধ্যে যাদুর মাধ্যমে সুন্দর সম্পর্ক নষ্ট করা ইত্যাদি। যে কেউ এধরনের কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকবে সে ইসলাম থেকে বেড় হয়ে যাবে। আল্লাহ বলেনঃ “...তারা উভয়ই (হারুত ও মারুত) একথা না বলে কাউকে শিক্ষা দিত না যে, আমরা পরীক্ষার জন্য; কাজেই তুমি কাফের হয়ো না...” [সুরা বাকারাঃ১০২]
    ৮, মুসলমানদের বিপক্ষে মুসরিকদের সহায়তা করলেও ইমান ধ্বংস হয়ে যায়।
    আল্লাহ বলেনঃ “...তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না।” [সুরা আল মাইদাঃ৫১]
    ৯, যদি কোন ব্যক্তি এমন বিশ্বাস রাখে যে পৃথিবীতে কিছু ব্যক্তির আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুলের প্রনিত আইন ভঙ্গ করার এখতিয়ার রাখে তাহলে সেই ব্যক্তির ইমান নষ্ট হয়ে যাবে এবং সে কাফির বলে বিবেচিত হবে। আল্লাহ বলেনঃ “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতি গ্রস্ত।” [সুরা আলি ইমরানঃ ৮৫]
    ১০, আল্লাহ প্রদত্ত এই দ্বীন ইসলামকে উপেক্ষা করে এই দ্বীনের দিকে সম্পুর্ন পৃষ্ঠ প্রদর্শন করলে , দ্বীনের সম্পর্কে জানার পর তা সম্পূর্ন অবগ্যা করলে তার ইমান নষ্ট হয়ে যায়।
    এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেনঃ “যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চেয়ে যালেম আর কে? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব।” [সুরা আস-সাজদাঃ২২]
    সুতরাং এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি বিশেষ কোন পরিস্থিতি ব্যতীত (জীবনের নিরাপত্তার ভয়) ,যদি কোন মুসলমান নাম ও লেবাস ধারি কোন ব্যক্তির মধ্যে উপরে উল্লেখিত বৈশিষ্ট সমূহের কোন একটি পরিলক্ষিত হয় তাহলে তার ইমান নষ্ট হয়ে যাবে এবং সে ইসলাম হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।
    আল্লাহ আমাদেরকে এই ভয়ংকর পরিনতি থেকে রক্ষা করুক এবং আমাদেরকে মুমিন হিসেবেই মৃত্যু দান করুক। আমিন।
    তবে শরীয়তের পরিভাষায় বিদ’আত হল দ্বীনদারী কিংবা আমল ও ইবাদতের নামে নব উদ্ভাবিত এমন সব কাজ, যা রাসুল(সাঃ) কোন সময় করেন নি এবং যার কোন নমুনা সাহাবি কিংবা তাবেইয়ীনদের যুগেও পাওয়া যায়নি। সুতরাং সে দ্বীনদারী কিংবা ইবাদতের নমুনা যা আল্লাহর রাসুল(সাঃ) বা সাহাবায়ে কেরাম অথবা তাবেয়ীনদের কাছ থেকেও পাওয়া যায় না, তা সত্যিকার অর্থে কোন দীনদারী নয় এবং কোন ইবাদতও নয়।
    বিদ’আতের কয়েকটি সহজ পরিচয় হল বিদ’আত সুন্নতের চেয়ে অতিরিক্ত, সুন্নতের এক রূপ আর বিদ’আতের থাকে কয়েক রূপ, সুন্নাত হল আল্লাহর রাসুল (সাঃ) থেকে অনুসৃত আর বিদ’আত হল ব্যক্তি বিশেষ কর্তিক উদ্ভাবিত। আর এই বিদ’আতের ব্যপারে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) তাঁর উম্মতের জন্যে কঠোর সতর্কতা বানী উচ্চারন করেছেন। তিনি বলেনঃ
    যে ব্যক্তি এমন কোন কাজ করল, যা করা সম্পর্কে আমাদের কোন হুকুম বা নির্দেশনা নেই তা অগ্রাহ্য। (মুসলিম)
    যে ব্যক্তি আমাদের দ্বীনি কাজের উপর অন্য কোন কাজ আবিষ্কার করল তা হবে অগ্রাহ্য। (আবু দাউদ)
    সাবধান তোমরা দ্বীনে নতুন কোন (ইবাদত) কিছু করা হতে বিরত থাকবে। কেননা, প্রত্যেক নতুন কিছু করার নামই বিদ’আত আর প্রত্যেক বিদ’আতি গোমরাহী এবং প্রত্যেক গোমরাহী হবে জাহান্নামী। (আবু দাউদ ও নাসাই)
    আমাদের সমাজে সুন্নাতের নামে প্রচলিত কিছু বিদ’আতঃ
    ১, সম্মান করার নামে কদমবুসি করা (পা ছুয়ে সালাম করা)
    ২, নতুন দোকান, বাড়ি, অফিস বা গাড়ি উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে কুরান খতম , মিলাদ মাহফিল বা খতমে গাউসিয়া পড়া।
    ৩, ছেলে বা মেয়ের পরীক্ষা, বিদেশে যাত্রার প্রাক্কালে, বিপদ থেকে রক্ষা বা আর্থিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কোন আলেম বা মৌলভী দ্বারা কুরআন খতম করানো।
    ৪, হাফেজ দ্বারা খতমে সাবিনা পড়ানো।
    ৫, রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশিত দুরুদ ছাড়া অন্য দুরুদ পড়া। যেমন—দুরুদে লাখি, দুরুদে তাজ, দুরুদে হাজারী, দুরুদে মুক্কাদাস, দুরুদে নারীয়া দুরুদে মাহী, দুরুদে মুজাদ্দেদিয়া, দুরুদে কাদেরিয়া, দুরুদে চিস্তিয়া, দুরুদে নকশ বন্দিয়া বা অন্য সকল দুরুদ যা ব্যক্তি বিশেষ কর্তৃক রচিত।
    ৬, রাসুলের(সাঃ) এর উপস্থিতি মনে করে দাঁড়িয়ে দুরুদ পড়া।
    ৭, ইসতিনজার ক্ষেত্রে ঢিলা বা টয়লেট পেপার দিয়ে পুরুষাঙ্গ হাতে ধরে এদিক ঐদিক হাটা হাটি কিংবা চল্লিশ কদম হাটা, মাটিতে জোরে জোরে পা মারা, এক উরু দিয়ে অন্য উরু তে চাপ দেয়া , যা ভদ্রতা, সভ্যতা , সুরুচি দ্বীনি মর্যাদা ও লজ্জার বিপরীত।
    ৮, আযানের পূর্বে সালাত ও সালাম পেশ করা।
    ৯, সালাত শুরূ করার পূর্বের ‘ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহিয়ালিল্লাযি’ এই দোয়া পাঠ করা।
    ১০, মুখে নিয়্যাত উচ্চার করে পড়া।
    ১১, সালাতের শেষে ইমামে নেতৃত্বে মোনাজাত আবশ্যিক মনে করা।
    ১২, জুমআর খুতবার সময় ইমাম কারুকার্য সম্পন্ন ও লম্বা লাঠি ব্যবহার করা।
    ১৩, রোজার নিয়্যাত মুখে মুখে বলা।
    ১৪, কোন পীর অলীর মাজার জিয়ারত করা।
    ১৫, রবিউসসানির ১১ তারিখে ফাতেহা ইয়াজদাহুম এর নামে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী সাহেবের নামে ফাতেহা বা উরস করা।
    ১৬, শবে বরাত ও শবে মেরাজের বিশেষ সালাত পড়া।
    ১৭, নারায়ে রিসালাত ও নারায়ে গাউসিয়া স্লোগান দেয়া।
    ১৮, হজ্জের উদ্দেশ্যে বের হয়ে প্রথমে বায়তুল্লাহ না গিয়ে সরাসরি মদীনা শরীফ জেয়ারত করা।
    ১৯,তাসবীহের ছড়া দিয়ে তাসবীহ গননা করা বিদ’আত, আঙ্গুলের গিরা দ্বারা গননা করা সুন্নাত। কেননা আঙ্গুল সমূহ হাশরের ময়দানে সাক্ষ্য দেবে (আবু দাউদ, তিরমিযি, নাসায়ি)
    ২০, কুরআন তিলাওয়াতের সময় কানে মুখে হাত দিয়ে চেহারা বিকৃত করে তেলাওয়াত ক্রয়া এবং তেলাওয়াত শেষে ‘সদাক্বাল্লাহুল আ’যীম’ বলা।
    বিদ’আতীদের পরিনামঃ
    ১, যারা বিদআত করে তারা হাশরের ময়দানে হাউযে কাওসারের পানি পান করতে পারবে না।
    ২, দুনিয়াতে তাদের দোয়া কবুল করা হবে না।
    ৩, বিদআতীরা চরমভাবে লাঞ্চিত।
    ৪, বিদআতীদের চূরান্ত পরিনাম জাহান্নাম
    আল্লাহ্ আমাদের সকলকে বিদ’আত থেকে বেচে থাকার তৌফিক দেক।



    Like - Comment - Share 0 0 0
  • Like - Comment - Share 0 0 0
  • Like - Comment - Share 0 0 0
More Stories