- Timeline
-
About
Friends · 33
-
2016-02-29 08:17:30 -Open Post -জীবনকে সুখী করতে কয়েকটি অতি মূল্যবান কথ :-
● যখন আপনার রক্ত সম্পর্কীয়দের পক্ষ থেকে আঘাত পান, এই বলে মনকে সান্ত্বনা দেবেন, ইউসুফ (আঃ)-এর সাথে তাঁর আপন ভাইরাও কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন ।
● যদি আপনার মাতা-পিতা আপনার বিরোধিতা করেন, স্মরণ করবেন ইব্রাহীম (আঃ) -কে, যার পিতা তাঁকে আগুনে নিক্ষেপ করেছিলেন।
...
See More ● যদি এমন একটা সমস্যাতে আটকে পড়েন যেখানে উদ্ধার পাওয়া কঠিন, ভুলে যাবেন না ইউনুস (আঃ) মাছের উদরে কিভাবে আটকে ছিলেন!
● যদি আপনি রোগাক্রান্ত হয়ে কষ্টের জ্বালায় কাঁদেন, স্মরণ করুন আয়ুউব (আঃ) -র রোগ- দুর্দশা কিন্তু আপনার অপেক্ষা বহুগুণ বেশী ছিলো ।
● যখন আপনার নামে কেউ অপবাদ ছড়ায়, ভুলবেন না মা আয়েশা (রাঃ) -ও কিন্তু এমন অপবাদ থেকে রেহাই পান নি ।
● যদি আপনি একাকীত্ব অনুভব করেন, স্মরণ করুন আদম (আঃ)-যাকে যাকে নিঃসঙ্গ সৃষ্টি করা হয়েছিলো ।
● যখন কনো যুক্তি খুঁজে পাবেন না, ভেবে দেখুন যে নূহ (আঃ) (লোকের চোখে) কনো যুক্তি ছাড়াই কিন্তু সেই জাহাজটি বানিয়েছিলেন ।
● যদি আপনাকে কেউ বিদ্রূপ বা উপহাস করে আমাদের নবী (সাঃ)-কেও কিন্তু বহু উপহাস সহ্য করতে হয়েছে !
● আল্লাহ সুবহানআল্লাহু তা’য়ালা তাঁর নবী রসুলদের নানা পরীক্ষায় ফেলেছিলেন যাতে তাঁদের উম্মাহ এবং বংশধররা শিক্ষা গ্রহন করে আল্লাহর হুকুমের উপর সবর করতে শেখে ।
● আল্লাহ সুবহানআল্লাহু তা’য়ালা যেন আমাদের সঠিক জ্ঞান এবং বুঝার তৌফিক দেন।
Like - Comment - Share 3 0 00shares3 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 08:12:33 -Open Post -***নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর চরিত্র:**
• তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। মহান আল্লাহ তাঁর সচ্চরিত্রের প্রশংসা করে এরশাদ করেন, “নিশ্চয় আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী। (সূরা ক্বলম-৪)
• তিনি ছিলেন অতীব বিনয়ী। যে বিষয়ে আল্লাহ কাউকে অধিকার দেননি এমন বিষয়ে কোন দাবী তিনি করতেন না। আল্লাহ্ বলেন,“আপনি বলুন: আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ভাণ্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি গায়েব সম্পর্কে কোন জ্ঞান রাখি না। আমি এমনও বলি না যে আমি ফেরেশতা। আমি তো ঐ ওহীরই অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে। (সূরা আনআম- ৫০)
...
See More • কারো সাথে কথা বললে সম্পূর্ণভাবে তার দিকে মুখ ফিরিয়ে রাখতেন এবং গুরুত্ব সহকারে তার কথা শুনতেন।
• ইসলামী বিষয়ে তিনি কখনই নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলতেন না। আল্লাহ্ বলেন, “তিনি নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলেন না। যা বলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর নিকট ওহী করা হয়। (সূরা নজম-৩/৪)
• তিনি অশ্লীল বাক্যালাপ করতেন না। তাঁর স্বভাবে, কথায়, কাজে ও আচরণে কখনো অশ্লীলতা প্রকাশ পায়নি।
• হাটে-বাজারে গেলে কখনো উচ্চৈঃস্বরে কথা বলতেন না।
• কেউ অসদাচরণ করলে তার প্রতিশোধ নিতেন না। তার সাথে অসদাচরণ করতেন না, বরং ক্ষমা করে দিতেন।
• আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের ক্ষেত্র ছাড়া কখনো কোন নারী বা ভৃত্যকে প্রহার করেননি।
• তাঁর উপর কেউ অন্যায় করলেও নিজের সাহায্যের জন্য কিছু করতেন না। কিন্তু আল্লাহর নিষিদ্ধ বিষয় লঙ্ঘিত হলে তিনি তাকে ছাড়তেন না।
• দুটি বিষয়ের মাঝে স্বাধীনতা দেয়া হলে, সহজ বিষয়টিই গ্রহণ করতেন- যদি তাতে কোন গুনাহ না থাকে।
• তিনি মুমিনদের প্রতি ছিলেন খুবই করুণাময়:“নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসূল আগমন করেছেন। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়। (সূরা তওবা-১২৮) “আল্লাহর করুণায় আপনি তাদের জন্য নম্র ব্যবহার করেন। (সূরা আল ইমরান- ১৫৯)
• মানুষ যা পছন্দ করে না এমন চেহারা নিয়ে তিনি তাদের সম্মুখবর্তী হতেন না।
• দুনিয়াবী বিষয়ের কোন কিছু চাইলে কখনো ‘না’ বলেন নি।
• তিনি ছিলেন সম্মানিত দানশীল। এমনকি তাঁর দানের গতি- দ্রুত প্রবহমান ঝড়ের চাইতেও ক্ষিপ্র ছিল।
• তিনি হাদিয়া-উপহার গ্রহণ করতেন এবং তার জন্য দু’আ করতেন।
• তিনি ছিলেন খুবই লাজুক প্রকৃতির। এমনকি ঘরের কোনে লুকায়িত লজ্জাবতী কুমারী নারীর চাইতেও অধিক লাজুক ছিলেন।
• কোন কিছু অপছন্দ করলে তার লক্ষণ মুখমণ্ডলে ফুটে উঠত।
• তাঁর কাছে সর্বাধিক ঘৃণিত বিষয় ছিল মিথ্যা বলা।
• তিনি হাসি-ঠাট্টা করতেন। কিন্তু কখনই অবান্তর কথা বলতেন না।
• অধিকাংশ সময় মুচকি হাসতেন। কখনো কখনো অট্টহাসি দিতেন এবং এতে সম্মুখের দাঁত প্রকাশ পেত, কিন্তু এরূপ খুবই কম হত।
• তিনি সর্বোত্তম সুগন্ধির অধিকারী ছিলেন। আর আতর-সুগন্ধি তিনি ভালবাসতেন।
• পানি পান করলে তিন শ্বাসে পান করতেন।
• খাদ্য খাওয়ার পর আঙ্গুল সমূহ চেটে খেতেন।
• কখনো হেলান দিয়ে খাদ্য খেতেন না।
• পরিধেয় লুঙ্গি থাকত সর্বদা অর্ধ হাঁটু বরাবর।
• তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র।
• এগারতম হিজরীতে ১২ই রবিউল আওয়াল সোমবার দিবসে তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আছহাবিহি ওয়া সাল্লামা তাসলীমান কাছীরা)
***নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর চরিত্র:**
• তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী ছিলেন। মহান আল্লাহ তাঁর সচ্চরিত্রের প্রশংসা করে এরশাদ করেন, “নিশ্চয় আপনি সুমহান চরিত্রের অধিকারী। (সূরা ক্বলম-৪)
• তিনি ছিলেন অতীব বিনয়ী। যে বিষয়ে আল্লাহ কাউকে অধিকার দেননি এমন বিষয়ে কোন দাবী তিনি করতেন না। আল্লাহ্ বলেন,“আপনি বলুন: আমি তোমাদেরকে বলি না যে, আমার কাছে আল্লাহর ভাণ্ডার রয়েছে। তাছাড়া আমি গায়েব সম্পর্কে কোন জ্ঞান রাখি না। আমি এমনও বলি না যে আমি ফেরেশতা। আমি তো ঐ ওহীরই অনুসরণ করি, যা আমার কাছে আসে। (সূরা আনআম- ৫০)
• কারো সাথে কথা বললে সম্পূর্ণভাবে তার দিকে মুখ ফিরিয়ে রাখতেন এবং গুরুত্ব সহকারে তার কথা শুনতেন।
• ইসলামী বিষয়ে তিনি কখনই নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলতেন না। আল্লাহ্ বলেন, “তিনি নিজের পক্ষ থেকে কোন কথা বলেন না। যা বলেন তা আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর নিকট ওহী করা হয়। (সূরা নজম-৩/৪)
• তিনি অশ্লীল বাক্যালাপ করতেন না। তাঁর স্বভাবে, কথায়, কাজে ও আচরণে কখনো অশ্লীলতা প্রকাশ পায়নি।
• হাটে-বাজারে গেলে কখনো উচ্চৈঃস্বরে কথা বলতেন না।
• কেউ অসদাচরণ করলে তার প্রতিশোধ নিতেন না। তার সাথে অসদাচরণ করতেন না, বরং ক্ষমা করে দিতেন।
• আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের ক্ষেত্র ছাড়া কখনো কোন নারী বা ভৃত্যকে প্রহার করেননি।
• তাঁর উপর কেউ অন্যায় করলেও নিজের সাহায্যের জন্য কিছু করতেন না। কিন্তু আল্লাহর নিষিদ্ধ বিষয় লঙ্ঘিত হলে তিনি তাকে ছাড়তেন না।
• দুটি বিষয়ের মাঝে স্বাধীনতা দেয়া হলে, সহজ বিষয়টিই গ্রহণ করতেন- যদি তাতে কোন গুনাহ না থাকে।
• তিনি মুমিনদের প্রতি ছিলেন খুবই করুণাময়:“নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের কাছে একজন রাসূল আগমন করেছেন। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়। (সূরা তওবা-১২৮) “আল্লাহর করুণায় আপনি তাদের জন্য নম্র ব্যবহার করেন। (সূরা আল ইমরান- ১৫৯)
• মানুষ যা পছন্দ করে না এমন চেহারা নিয়ে তিনি তাদের সম্মুখবর্তী হতেন না।
• দুনিয়াবী বিষয়ের কোন কিছু চাইলে কখনো ‘না’ বলেন নি।
• তিনি ছিলেন সম্মানিত দানশীল। এমনকি তাঁর দানের গতি- দ্রুত প্রবহমান ঝড়ের চাইতেও ক্ষিপ্র ছিল।
• তিনি হাদিয়া-উপহার গ্রহণ করতেন এবং তার জন্য দু’আ করতেন।
• তিনি ছিলেন খুবই লাজুক প্রকৃতির। এমনকি ঘরের কোনে লুকায়িত লজ্জাবতী কুমারী নারীর চাইতেও অধিক লাজুক ছিলেন।
• কোন কিছু অপছন্দ করলে তার লক্ষণ মুখমণ্ডলে ফুটে উঠত।
• তাঁর কাছে সর্বাধিক ঘৃণিত বিষয় ছিল মিথ্যা বলা।
• তিনি হাসি-ঠাট্টা করতেন। কিন্তু কখনই অবান্তর কথা বলতেন না।
• অধিকাংশ সময় মুচকি হাসতেন। কখনো কখনো অট্টহাসি দিতেন এবং এতে সম্মুখের দাঁত প্রকাশ পেত, কিন্তু এরূপ খুবই কম হত।
• তিনি সর্বোত্তম সুগন্ধির অধিকারী ছিলেন। আর আতর-সুগন্ধি তিনি ভালবাসতেন।
• পানি পান করলে তিন শ্বাসে পান করতেন।
• খাদ্য খাওয়ার পর আঙ্গুল সমূহ চেটে খেতেন।
• কখনো হেলান দিয়ে খাদ্য খেতেন না।
• পরিধেয় লুঙ্গি থাকত সর্বদা অর্ধ হাঁটু বরাবর।
• তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী ও ভদ্র।
• এগারতম হিজরীতে ১২ই রবিউল আওয়াল সোমবার দিবসে তিনি মৃত্যু বরণ করেন। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলা আলিহি ওয়া আছহাবিহি ওয়া সাল্লামা তাসলীমান কাছীরা)
হে আল্লাহ! রোজ কিয়ামতে আপনার নবীর শাফায়াত নসীব করুন এবং তাঁর পবিত্র হাত থেকে হাউযে কাওছারের পানি পান করার তাওফীক দিন। আমীন॥Like - Comment - Share 1 0 00shares1 people like this -
0shares1 people like this
-
2016-02-29 04:22:38 -Open Post -দুনিয়াতে জন্নাতের সুসংবাদ পাওয়া ১০ জন সাহাবীর নামঃ
১. হযরত আবু বক্কর ছিদ্দিক (রাঃ)
২. হযরত ওমর (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী (রাঃ)
...
See More ৬. হযরত যুবায়ের (রাঃ)
৭. হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আইফ (রাঃ)
৮. হযরত সায়াদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)
৯. হযরত সাঈদ ইবনে জায়েদ (রাঃ)
১০. আবু ওবায়দা ইবনুল জাররাহ ( রাঃ)।
হজরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফ থেকে বর্ণিত_রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলী জান্নাতি, তালহা
জান্নাতি, জুবায়ের জান্নাতি, আব্দুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সায়াদ ইবনে আবি ওক্কাস জান্নাতি, সাঈদ ইবনে জায়েদ জান্নাতি এবং আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি। (মেশকাত)
উদ্ধৃত হাদিসে উল্লেখিত জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত ১০ জন সাহাবি 'আল-আশরাতুল মুবাশশারাই' বা আশারায়ে মুবাশশিরিন নামে খ্যাত।Like - Comment - Share 6 0 11shares6 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 04:11:12 -Open Post -বাচ্চা ও ব্যস্ত বাবা
প্রতিদিনের মত আজও বাবা সারাদিন কাজ করে রাতে বাড়িতে ফিরলেন। বাবা ছিলেন অনেক ক্লান্ত... বাড়িতে ফিরেই দেখলেন তার ৫ বছরের ছেলে তার জন্য বাড়ির গেটের সামনেই অপেক্ষা করছে।
বাবাকে দেখেই ছেলে বলল, "বাবা, একটা প্রশ্ন করি?"
...
See More
ছেলেঃ বাবা, এক ঘণ্টা কাজ করে তুমি কত টাকা পাও?
বাবাঃ এসব চিন্তা তোমার করার দরকার নেই।
ছেলেঃ Please tell me...
বাবাঃ ৫০০ টাকা।
ছেলেঃ আমাকে ২৫০ টাকা ধার দেবে?
বাবাঃ সারাদিন পর বাবার এসব শুনে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল... এবং ছেলে কে ঝাড়ি দিয়ে বললেন... যাও এখান থেকে...ঘুমাও এখনি। মেজাজ খারাপ করো না।
কিছুক্ষণ পর বাবার মন শান্ত হল।। ছেলের রুম এ গেলেন... ছেলে কে আদর করলেন এবং ২৫০ টাকা দিলেন।।
ছেলে অনেক খুশি হল...বলার বাহিরে...আর বলল , " Thank You So Much daddy ! "
এরপর ছেলে বালিশের নিচ থেকে আরও কিছু টাকা বের করল। সব টাকা একসাথে গুনল এবং বলল... বাবা, আমার কাছে এখন ৫০০ টাকা আছে... আমি কি তোমার এক ঘণ্টা পেতে পারি? Please কাল তাড়াতাড়ি বাড়িতে এসো... রাতে একসাথে খাব !!Like - Comment - Share 5 1 00shares5 people like this-
Titasbook Official Important Thinks !!!2016-02-29 07:06:47 · Like · 0
-
-
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 04:07:18 -Open Post -আঙ্গুর ফল______________________
সারা পৃথিবীতে মোট ১২ ধরনের ৬০০ প্রজাতির আঙ্গুর উত্পাদিত হয়ে থাকে। তন্মধ্যে বেশ কিছু জাত উপমহাদেশীয় জলবায়ুতে লাগসই হওয়াতে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও থাইল্যান্ডে এর চাষ হয়ে থাকে। এসব জাতের মধ্যে উন্নতমানের হলো : (১)থম্পসন (বীজশূন্য), (২) পুসা (বীজশূন্য), (৩) বিউটি(বীজশূন্য), (৪) পারলেট (দু্রত পাকে), (৫) আনার-ই-শাহী, (৬)চিমা সাহেবি, (৭) কালি সাহেবি (কালো), (৮) ভোকাবি, (৯)খলিলি (দ্রুত পাকে), (১০) আর্লি মাস্কাট, (১১) ডিলাইট, (১২)কার্ডিনাল (কালো), (১৩) হোয়াইট মালাগা (থাই) ইত্যাদি। এসবজাতের মধ্যে বীজহীন এবং বীজযুক্ত উভয়ই রয়েছে। বাংলাদেশের আবহাওয়ার উপযোগী জাতের নাম ‘পার্পেল’। এ জাতটি এদেশে সবচেয়ে ভালো জন্মে।Like - Comment - Share 2 0 00shares2 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 04:05:19 -Open Post -একজন স্ত্রী তার স্বামীকে প্রশ্ন করছে,
তোমার জীবনের সবচেয়ে সুখের মূহুর্ত
কোনটি........?
স্বামী উত্তরে বলল এখনও সে সময়
আসেনি........।
...
See More করল কখন আসবে........?
স্বামী বললেন
যখন জান্নাতের দরজা খুলে তুমি
আমাকে সালাম দিয়ে বলবেঃ
আসসালামু ওয়ালাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি
ওবারাকাতুহু,
হে আমার স্বামী,আপনাকে
স্বাগতম..........
আমাদের সকলেরই মূল আশা এটা হওয়া
উচিত এবং সে লক্ষ্যে বেশী বেশী
নেক আমল করা উচিত।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে তাওফীক
দিন..Like - Comment - Share 3 0 00shares3 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 04:03:08 -Open Post -আমি যে দিন প্রথম সাব্বির এর খেলা
দেখেছি সেই দিনে বুঝতে পারলাম
তার মধ্যে অন্য রকম প্রতিবা আছে
যা বাংলাদেশের কোনো খেলোয়াড়দের মাঝে নাই
অনেক স্টাইলিশ একজন খেলোয়াড়
...
See More কোনও বোলার কে ভয় পাই না ,একথা বলতে গেলে
বাংলাদেশর গেইল ,
এগিয়ে যাও সাব্বির তোমার ব্যাটে যেনো এই রকম মারমুখী ইনিংস দেখতে পাইLike - Comment - Share 1 0 00shares1 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-29 04:02:04 -Open Post -আমাদের পৃথিবী"
একনজরে পৃথিবীর ছোটখাটো কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলা জানুন এখানেঃ -
#পৃথিবীর বয়স- আনুমানিক ৪,৫০০ মিলিয়ন
...
See More #আয়তন- ৫১,০১,০০,৫০০ বর্গকিমি
#সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে গড়ে- ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড (প্রচলিত তথ্য)
(প্রকৃতপক্ষে- ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৯ মিনিট ১২ সেকেন্ড)
#পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব- ১৪,৯৫,০০,০০০ কিমি
#পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব- ৩,৮৪,৪০০ কিমি
#মোট মহাসাগর- ৫টি
#মোট মহাদেশ- ৭টি
#মোট রাষ্ট্র- ২০৪টি
#মোট স্বাধীন রাষ্ট্র- ১৯৩টি (জাতিসংঘ স্বীকৃত রাষ্ট্র)
#সর্বশেষ স্বাধীন রাষ্ট্র- দক্ষিণ সুদান
#দু’টি মহাদেশে অবস্থিত রাষ্ট্র- তুরস্ক, রাশিয়া
#দু’টি মহাদেশে অবস্থিত শহর- ইস্তাম্বুল
#যে দেশের সাথে সবচেয়ে বেশি দেশের সীমান্ত আছে- চীনLike - Comment - Share 1 0 11shares1 people like this -
Mostafa Kamal added a photo2016-02-28 10:33:14 -Open Post -আমাদের প্রত্যেকে মনে রাখা জরুরীLike - Comment - Share 3 0 00shares3 people like this
-
Mostafa Kamal added a photo2016-02-28 10:31:41 -Open Post -সুবহান আল্লাহ্,
আলহামদুলিল্লাহ্,
আল্লাহু আকবার
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আমাদের
...
See More তিনি আমাদের দয়া করে আর মায়া করে
একটি মুসলমানের দেশে, একটি মুসলমান
পরিবেশে আর সমাজে, একটি মুসলিম
পরিবারে জন্ম দিয়েছেন।
দিয়েছেন মুসলমান হিসাবে বেঁচে
থাকার এবং ইসলামী নিয়ম কানুন মেনে
চলার তাওফীক।Like - Comment - Share 2 0 00shares2 people like this
More Stories